Search
Generic filters
Search
Generic filters
যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ

রাম ঠাট্টা

শুভ্র মুখোপাধ্যায়

শুভ্র মুখোপাধ্যায়

My Other Posts
India's First Bengali Daily Journal. ব্রজর বাড়ি রামরাজাতলা। নির্ঘাত তার বাড়ি অযোধ্যার ধারেপাশে; এমন গর্বের বন্ধু পেয়ে আমার চেতনা ছাপ্পান্ন ইঞ্চি। তবে বৃত্তি পরীক্ষার গণ্ডি পেরোতেই উপহার পেলুম লীলা মজুমদারের ‘লঙ্কাদহন পালা’। উঃ, সে কী নাটক রে ভাই। সেই বইটিই আমায় শিখিয়েছে 'ঠাট্টার সময়ে ইয়ার্কি' করতে নেই। আর জানলাম সেই রাম ঠাট্টা, ‘রামায়ণে বাহাদুর রামচন্দ্র নয়/ কহ বাহু তুলে বদন খুলে/ হল্লুমানের জয়।।’

অনধিকার চর্চা

অমিতাভ ভট্টাচার্য

অমিতাভ ভট্টাচার্য

My Other Posts
সভ্যতা যে যে সুবিধে দিয়েছে তা প্রত্যেক মানুষের জন্যে বরাদ্দ করতে হবে। এই হল মোদ্দা কথা। ঘরে এসি চালিয়ে স্কচে চুমুক দিতে দিতে ল্যাপটপে এয়ারলাইন্সের টিকিট বুক করার পরে ‘একেই কি বলে সভ্যতা’ নামক ফেসবুক গ্রুপে বীরভূমে কয়লাখনি হলে তসরের পোকার কী হবে, কিংবা কীভাবে বিলিতি দারু আদিবাসীদের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করছে সে নিয়ে জ্ঞানবর্ষণ খুবই স্বার্থপরের মত কাজ বলেই মনে হয়।

ইনস্টলমেন্টে গোপীনাথ: ঘুগনি সেল

সোনামণি জয়ন্ত

সোনামণি জয়ন্ত

My Other Posts
হঠাৎ দেখা গেল, গোপীনাথ লোকেদের প্রায় ধরে ধরে সন্তুদার স্টলে আনতে শুরু করেছে। দোকানের সামনে রাখা পাতলা বেঞ্চে বড়-বুড়ো লোকেদের বসাচ্ছে। কিছু ভাবা, বোঝার আগেই তাদের হাতে পটাপট ঘুগনির প্লেট দিচ্ছে, আর বলছে, ‘অতিথি হল গিয়ে নারায়ণ। আমি পাখা করছি, আপনারা খান।’ খবরের কাগজ ভাঁজ করে, তা দিয়ে গোপীনাথের পাখা করার সে কী বহর!

সিলেটি ভাষার বাগর্থতত্ত্ব

ড. শ্যামল কান্তি দত্ত

ড. শ্যামল কান্তি দত্ত

My Other Posts
সাধারণ লেখাপড়া-জানা লোক অভিধান এবং শব্দ, এ দুয়ের সম্পর্ক দেখে ধারণা করে: শব্দই অর্থের আশ্রয় এবং তার ফলে শব্দের অর্থ জুড়ে জুড়েই বাক্যের অর্থ তৈরি হয়। অবশ্য ভাষাবিজ্ঞান শৃঙ্খলায় ‘অর্থের’ পরিসীমা এখানেই শেষ নয়। কারণ কোনও শব্দের অর্থ তার অঙ্গে নিহিত নয় বা নিত্যসম্পর্কিত নয়, তা আরোপিত এবং কোনও এক ভাষাগোষ্ঠীতে দীর্ঘ ব্যবহারের দ্বারা গৃহীত।

ছবিবৃত্তান্ত

সন্দীপ ঘোষ

সন্দীপ ঘোষ

My Other Posts
এডিসনের স্টুডিওর এক মেকানিক ফ্রেড অট ছিলেন ক্যামেরার সামনে প্রথম অভিনেতা। পৃথিবীর প্রথম চলচ্চিত্রাভিনেতা হিসেবে ফ্রেড অট-এর নাম স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এর পেছনে একটা মজার গল্প আছে। অটের গায়ে জড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল একটা বিরাট সাদা কাপড়। কোমরে একটা বেল্ট আটকে সেটাকে ফুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, দেখতে লাগছিল বেলুনের মত। অটকে বলা হয়েছিল বাঁদরের মত অঙ্গভঙ্গি করতে।

মার্কসীয় নন্দনতত্ত্ব কোন মাপকাঠিতে শিল্পসাহিত্যকে বিচার করে

অমিতাভ ভট্টাচার্য

অমিতাভ ভট্টাচার্য

My Other Posts
শিল্পসাহিত্যে স্পষ্ট মেসেজ খুঁজে না পেলে তাকে শিল্পসাহিত্য বলে না-মানা যেমন একটি একদেশদর্শী চিন্তা, তেমনই কোনও উদ্দেশ্য ছাড়াই শুধুই সৃষ্টির জন্যে শিল্পসাহিত্যর কথা যাঁরা বলেন তাঁরা নেহাতই মিথ্যা বাগাড়ম্বর করেন। শিল্পসাহিত্যর একটা উদ্দেশ্য তো থাকতেই হবে, শিল্পর জন্যে শিল্প কথাটা শুনতে ভাল তবে তা সোনার পাথরবাটিতে কাঁঠালের আমসত্ত্ব খাওয়ার মত।

রাশিয়ার চিরকুট

বিজন সাহা

বিজন সাহা

My Other Posts
ছোটবেলায় ছেলেমেয়েদের এক বাটি দুধে বেশ কিছু পিঁপড়া ছেড়ে পান করতে দেওয়া হয়। সবার বিশ্বাস, পিঁপড়া যেহেতু সাঁতার কাটতে জানে তাই যে কেউ পিঁপড়া সহ দুধ পান করলে অটোম্যাটিক্যালি সাঁতার শিখে যাবে। আমিও সাঁতারের হাতেখড়ি নিয়েছিলাম পিঁপড়া দুধ পান করেই। তবে দুধ আমার কখনওই সহ্য হয় না। পুরোটা গিলতে পারিনি। আবার হতে পারে ওই পিঁপড়েরা ছিল ফাঁকিবাজ অথবা ভেজাল ছিল দুধে কিংবা দুই–ই— আমি বড় বা ছোট কোনও খালেই সাঁতার শিখতে পারিনি।

সপ্তর্ষি হোড়ের একগুচ্ছ কবিতা

সপ্তর্ষি হোড়

সপ্তর্ষি হোড়

My Other Posts
লেখারও বিষ আছে,/ লেখককে সে দংশায়৷/ ছটফট করতে থাকে লেখক,/ ভুলে ভুলে ছিন্ন হতে থাকে স্বাভাবিক যাপন।/ অন্তঃসত্ত্বা পশুর মত খুঁজতে থাকে গহ্বর,/ নির্জন পৃথিবীর কোণ, গাছের আড়াল৷/ ঝগড়াঝাটি, বকুনি, তিরস্কার শেষে,/ প্রসব শেষে বিষ জন্মায় অমৃত হয়ে৷/ অমৃত পান করে ঋদ্ধ হয় পাঠক,/ একমাথা খোলা আকাশ হয়ে ভেসে যায় লেখক৷/ এসো এসো, আরও আরও দংশন করো!/ আহা! লেখা এক অমৃত সর্প, অমৃত সর্প৷

‘ঋণং কৃত্বা ঘৃতং পিবেৎ’ বিকৃতি, চার্বাকদের হেয় করতে

অমিতাভ ভট্টাচার্য

অমিতাভ ভট্টাচার্য

My Other Posts
প্রাচীন ভারতের নানান সূত্র ঘেঁটে রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য প্রমাণ করেছেন যে চার্বাকদের নামে চলা একটি শ্লোক ‘ঋণং কৃত্বা ঘৃতং পিবেৎ’ আদতে একটি বিকৃতি, চার্বাকদের অপদস্থ করার জন্যে। কাণ্ডটি ঘটিয়েছিলেন সায়ণ-মাধব তাঁর ‘সর্বদর্শন সংগ্রহ’ বইতে।

ইনস্টলমেন্টে গোপীনাথ: চাঁদা আদায়

সোনামণি জয়ন্ত

সোনামণি জয়ন্ত

My Other Posts
গোপীনাথকে জেরা করা শুরু করল, ‘কাঁহাসে আয়ে হো? চান্দা কিঁউ?’ ইত্যাদি ইত্যাদি প্রশ্ন আসছে আর গোপীনাথ নির্ভীকভাবে সব প্রশ্নের মোকাবিলা করছে। আমার তো কালঘাম ছুটতে শুরু করেছে। আমার দিকে একবার তাকিয়ে, গোপীনাথের দিকে শেষ মোক্ষম প্রশ্নটা ছুড়ে দিলেন সামনের লোকটি। ‘ইয়ে পূজা হো কাঁহা রাহা হ্যায়?’

দেবদাস রজকের একগুচ্ছ কবিতা

দেবদাস রজক

দেবদাস রজক

My Other Posts
এ পাড়ায় প্রবল শব্দ হচ্ছে ক’দিন থেকে/ কাকেরা ডাকছে, দিনভর ডাকছে/ বাড়ির ছাদ ভাঙে, পুকুর ভরাট, গাছের পোড়াগন্ধ/ ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় কটু চিৎকার,/ ওই মাঠে দিগন্তে নীলঘুড়ি কেটে যায়,/ ওরা কাঁদছে, বাড়ি ফিরে আসে.../ সন্ধ্যা ঘনিয়ে তারপর/ কত ধূমকেতু তারাদের আওয়াজ/ রক্তের স্রোতে মিশে যায়/ আজ হেমন্ত। শীতের রোদ্দুর এল না উঠোনে/ বাতায়নে বসে মানুষের শব্দ খুঁজি কান পেতে

‘ইদিকেও সমুদ্র সেদিকেও সমুদ্র’

তনুপ্রিয়া চক্রবর্তী

তনুপ্রিয়া চক্রবর্তী

My Other Posts
সে এক কাণ্ড বটে! দূর থেকে দেখতে পাচ্ছি, গর্জন শুনতে পাচ্ছি অথচ কোনও পথ দিয়েই তার কাছে আর পৌঁছে উঠতে পারছি না। মনটাই দমে গেল, শেষে কি পুকুরে দুটো ডুব দিয়েই বাড়ি ফিরে যেতে হবে! আঞ্চলিক লোকজনকে জিজ্ঞাসা করলেই বলেন, ‘ইদিকেও সমুদ্র সেদিকেও সমুদ্র।’ সব দিকে গেলেই সমুদ্র কিন্তু আমরা খুঁজে ফিরছি খ‍্যাপার মত।

প্রকৃতিপাঠ: স্নিগ্ধ ছায়ার তমাল গাছ

চয়ন বিকাশ ভদ্র

চয়ন বিকাশ ভদ্র

My Other Posts
তমালের ফলের মণ্ড ও পাতার চূর্ণ মাছের জন্য বিষ। ভেষজ চিকিৎসায় এর নানাবিধ ব্যবহার আছে। জ্বর, ডায়ারিয়া, নিউমোনিয়া, প্রস্রাবে সমস্যা, নিউরালজিয়া, প্লুরিসি, মিনোরেজিয়া, প্রসব-পরবর্তী জ্বর, বিষাক্ত মাকড়সার কামড় ইত্যাদিতে তমাল গাছের নানান অংশ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এর ছালের নির্যাসে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-পাইরেটিক গুণ আছে। এর অ্যালকোহলিক নির্যাসে ইঁদুরের ক্যানসার নিরাময়ের ক্ষমতা আছে বলে পরীক্ষায় প্রমাণ পাওয়া গেছে।

সৌগত পুরকায়স্থর কবিতা

সৌগত পুরকায়স্থ

সৌগত পুরকায়স্থ

My Other Posts
দুপুর অসহ, তবু বুঝি/ সুর ছিল বাতাসে, উজানে/ যে বাতাস অজুত বছর/ বয়ে চলে, সকলেই জানে।/ ভিখিরি বাউল হল আজ/ বাতাসে ওড়াল সংসার/ হাত পেতে দাঁড়াল, যেখানে/ গানখানি রাখা আছে তার...// শোন, ওই একতারা-গান/ ভিখিরির অশ্রুপুরাণ...

হোটেলের রেজিস্টারে যে নাম কখনও থাকে না

দীপ শেখর চক্রবর্তী

দীপ শেখর চক্রবর্তী

My Other Posts
আমি ও নিভা জেনে গেছি এই রহস্যটা। বুঝে গেছি দেওয়া-নেওয়ার সম্পর্কটুকু। কাল দুপুরের ট্রেন, নামখানা লোকাল। প্রায় তিন ঘণ্টার পথ পেরিয়ে কলকাতা। তারপর নিজ নিজ বাড়ি। নিভার শরীরে আমার গন্ধটা ফিকে হয়ে যেতে হয়তো আড়াইটা দিন। তারপর একদিন হঠাৎ আমার শরীরের বিভিন্ন ছিদ্র থেকে বেরিয়ে আসবে লক্ষ লক্ষ লাল কাঁকড়ার দল আর দূরে কোথাও হিংস্র জন্তুটা উন্মাদের মত হেসে পাশ ফিরে শোবে।

ভাষাশিক্ষা ও রবীন্দ্রনাথ

ড. শ্যামল কান্তি দত্ত

ড. শ্যামল কান্তি দত্ত

My Other Posts
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ভাষাশিক্ষায় গলদের কারণে বা শিক্ষার মাধ্যম ভাষার সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক গঠনের অভাবে— এই একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকে এসেও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি বা বিজ্ঞানমনস্কতায় নিদারুণ খরা দেখছি। অনেক বিজ্ঞানের শিক্ষক স্বয়ং বস্তুবিশ্বের গতিময়তার ধর্ম তথা বিবর্তনবাদ মন থেকে মানতে পারেন না। তার কারণ ‘সে শিক্ষা কেবল যে আমাদিগকে কেরানিগিরি অথবা কোনো একটা ব্যবসায়ের উপযোগী করে মাত্র।’

রুপোর কাঠি

বনমালী মাল

বনমালী মাল

My Other Posts
মনের ভেতর অবিরাম বয়ে চলা ধূসর কিংবা তাজা স্মৃতিগুলো এলোমেলো করে গেছে তার সামনের দৃশ্য। সেই এলোমেলো দৃশ্যে একা দাগ রেখে পড়ে আছে ঘাসের গা থেকে জল মুছে দেওয়া পথ। বাদামী ভোর কীভাবে কমলা সকাল হয়ে উঠল, আজ সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সে দেখতে পারল না। সামনের ন্যাড়া নারকেল গাছটা এখন কমলার ছাড়ানো কোয়ার মত প্রাণের পরের অধ্যায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

তালিয়াঁওয়ালি বুঢ্যি

গৌরী মৈত্র

গৌরী মৈত্র

My Other Posts
ফিরতিপথে কালো পাথরের এক দেওয়ালের পাশে শ্রান্ত-ক্লান্ত স্বর্ণা বসে পড়ে। সুদূর অতীতের কথা  সে মনে করতে চায় না, তবু যখন ক্লান্তিতে অবসন্ন বোধ করে, তখন তার রাজস্থানের পুরনো গ্রামের কথা মনে পড়ে। শৈশবে মাইল দূর থেকে জল আনতে হত। উটের পিঠে চড়ে বাবাকে ভুট্টার রুটি সহ শাক দিতে যেত, সঙ্গে নিয়ে যেত লস্যি।

গুলজারের একগুচ্ছ কবিতা

সঙ্গীতা দাস

সঙ্গীতা দাস

My Other Posts
কুয়ো বোজানো হচ্ছিল/ দম আটকে আসছিল কুয়োর/ কয়েক মণ মাটি ফেলা সারা/ বহু তক্তা কাটা হয়েছে// দুধার থেকে লোহার রড সাজিয়ে/ প্রবীণ মিস্ত্রি ডেকচিতে সিমেন্ট গুলে ছড়িয়ে দিচ্ছে চারধারে/ কুয়ো বোজানো হচ্ছিল।// ডানা ঝাপটিয়ে কুয়োর জলে স্নান সারত/ চিন্তিত সে আজ.../ পিপুল শাখায় উড়ে বেড়িয়েছে সারা দুপুর/ বড় অস্থির হয়ে আছে ঘুঘু।/ সংবিগ্ন পাখি বুঝতে পারে না/ একটা জ্যান্ত কুয়োকে মানুষ কেন কবর দিচ্ছে!

যে ‘অয়দিপাউস’ নাম সর্বলোকখ্যাত

দত্তাত্রেয় দত্ত

দত্তাত্রেয় দত্ত

My Other Posts
অয়দিপাউস কীভাবে মরেছিল, এ-রহস্যের কোনও সমাধান হয়নি। হোমারে তার অন্ধত্বের কোনও উল্লেখই নেই; তিনি বলছেন য়োকাস্তের মৃত্যুর পরে সে রাজত্ব চালিয়ে যায় এবং শেষে যুদ্ধক্ষেত্রে মরে। এছাড়া থিবসেই তার দেহ দাহ করা ও সে-উপলক্ষ্যে ক্রীড়া-প্রতিযোগিতার একটা উল্লেখ আছে। সফোক্লিসের নাটকে দেখি সে অন্ধ হয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত; আবার ইউরিপিডিসে সে থিবসের মহাযুদ্ধকালেও থিবসেই অন্তরীণ হয়ে আছে; সঙ্গে আছে য়োকাস্তা।
ভালভাষা। ডিজিটাল দিনপঞ্জিকা। ডিজিটাল বাঙালির জগৎ ও জগৎ-দর্শন। জ্ঞান-বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী দর্শনের আলোয় জগৎ দেখা। সঙ্গে ভাষা-সাহিত্য, শিল্প-সংস্কৃতি, ঐতিহ্য-উত্তরাধিকার মিলে বাংলা ও বাঙালির সমগ্রতা তুলে ধরার প্রয়াস।
সভ্যসমাজে মাতৃভাষা ও তার অক্ষরমালা ব্যবহার এবং স্বেচ্ছায় অন্য ভাষা গ্রহণ, শিক্ষা ও ব্যবহারের অধিকার স্বীকৃত। অধিকার ও কর্তব্য পরস্পর নির্ভরশীল ও পরিপূরক। অতএব বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষাও বাঙালি হিসেবে আমাদের সবিশেষ দায়িত্ব ও কর্তব্য।

নামাঙ্কন: সুজিত কুমার ঘোষ

সম্পাদক: মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

সহ-সম্পাদক: শায়ক মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ কাজী মামুন ও চিন্ময় মুখোপাধ্যায়

মুখ্য উপদেষ্টা: অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য

উপদেষ্টামণ্ডলী: অমিয় দেব, মীরাতুন নাহার, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, অভিজিৎ সেন, তীর্থঙ্কর মৈত্র, গৌরী মৈত্র ও বিভাস রায়চৌধুরী

Editor's choice

Send your content