Search
Generic filters
Search
Generic filters
যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ

জয়ন্ত সরকারের কবিতা

জয়ন্ত সরকার

জয়ন্ত সরকার

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. হারায় না কিছুই।// ভাসমান মেঘে/ অনুক্ত কথারা/ জমে নদী হয়// সব নদী চরাচর হতে জানে

গৌরী মৈত্রর কবিতাগুচ্ছ

গৌরী মৈত্র

গৌরী মৈত্র

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. শুধু তুমি তুলে নাও বাইনোকুলার, খুঁজে খুঁজে দেখো/ ক্যানভাসে লুকানো সমস্ত অচেনা অজানা পথঘাট,/ গভীর গাঢ় পাইন, বিকেলের চক্ররেল,/ গোপন হাপিত্যেসের নথি, দূরে চলে যাওয়া বিবাদী বাগ,/ আমাকে মনে করায়, হারিয়ে যাওয়া কিছু চিঠিপত্র,/ আমাকে মনে করায়, ফেরত চলে যাওয়া কুরিয়ার/ কাশ্মীরি শালের গালা বসানো এক পার্সেল/ এসব ফিরিয়ে দিতে পারো শুধু তুমি, হে মেধা আমার।

বইয়ের দোকানের কর্মচারী ছেলেটা

সিদ্ধার্থ মজুমদার

সিদ্ধার্থ মজুমদার

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. আলো যে-ভাবে লেপ্টে থাকে পাতার সবুজে,/ ঘুমিয়ে পড়ার আগে পর্যন্ত, ছেলেটিও/ সেইভাবে থাকে বইয়ের সঙ্গে।// বই-বাঁধাই করে আর পড়ে। এভাবেই/ বহুদূর তারাদের বর্ণমালা শিখে নেয় সে,/ আকাশ আর হাওয়ার সঙ্গে কথা হয়,/ ছায়াপথের-রশ্মি সরিয়ে, চিনে নেয়—/ নিউটন, গ্যালিলিও,/ ভোল্টা ও গ্যালভ্যানি…// রাতের খাওয়া শেষে ওয়াটসের লেখা বইটি/ পড়তে-পড়তে ফ্যারাডের দু’চোখে যখন/ ঘুমের তানপুরা বেজে ওঠে,/ বালিশের পাশে রেখে দেয় ক্লান্তি আর বই।

সীতাকুণ্ড : দোজখ, দোজখ

মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. কথা ছিল লাল ও হরিৎ রং নিয়ে কাজ সেরে পিতা ফিরবেন/ এশার নামাজ শুরু হ‌ওয়ার আগেই,/ শিশুকন্যা আসন্ন আষাঢ়ের মেঘ আঁকবে,/ দিঘিতে সাঁতার দেবে ডাহুক, এ-ও ইচ্ছে তার।/ লাজুকতার মত ব‌উ বলেছিল,/ জায়ফল না-ই হোক, না-ই হোক চিনির গুঁড়া আতপের চাল,/ লবঙ্গ-এলাচ এনো, সামান্য খয়েরিরঙা ঘি-ও, মোরগ-পোলাও হবে।/ কাল রাতে তৃতীয়ার চাঁদে রাঙা বাতায়ন থেকে/ শাওয়াল মাসের সুরভিতে ঝুমকোলতা পেড়ে এনে পরিয়েছ আমার দু’কানে/ মধুমাখা প্রতিদান তার।

সিদ্ধার্থ মজুমদারের কবিতাগুচ্ছ

সিদ্ধার্থ মজুমদার

সিদ্ধার্থ মজুমদার

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. যে-কোনো ছায়াতেই কমবেশি মিশে থাকে/ নিস্তরঙ্গ আবছায়া, অজ্ঞেয় কিছু কিছু আলোর কণিকা// ছায়া কোনও অন্ধকার নয়,/ নয় কোনো উদ্ভাসন বা আলোর নিশানা/ সকলেরই ছায়া পড়ে : চলমান, জড় বা অজড়/ শুধু বহু দূর উঁচু-ওড়া পাখিদের ডানা/ কোনো ছায়া কালো-সাদা লেখে না!

শৌভিক আদকের কবিতা

শৌভিক আদক

শৌভিক আদক

My Other Posts
India's First Bengali Story Portal. গঙ্গার পাড়ে বসে/ যখন মৃত্যুর কথা ভাবছিলাম/ চ্যাপলিন এসে বসেছিল পাশে/ বলেছিল—/ পৃথিবীতে কোনও কিছুই স্থায়ী নয়/ এমনকি তোমার দুঃখগুলোও// চ্যাপলিন/ তার লাল ক্ষতগুলো/ সাদা রঙে ঢেকে নিয়েছে বারবার// দর্শক আসনে বসে, আমি/ সেই বন্দি ক্ষতগুলোর হাহাকার শুনেছি

দত্তাত্রেয় দত্তর কবিতা

দত্তাত্রেয় দত্ত

দত্তাত্রেয় দত্ত

My Other Posts
The First Bengali Online Story Portal. ছন্দের জটিল জালে ধরা পড়ে শব্দেরা বাধায়/ সহসা বিদ্রোহ বড়। তাদের নিষ্ঠুর কেটেকুটে/ টেবিলে সাজানো যায় মনোহর; হয়তো মানায়/ মামুলি পদ্যের ভোজে। কিন্তু জীবন যায় ছুটে// শব্দদের। কবিরও তা যায় না কি? নিয়ম-নিগড়ে/ বাঁধা পড়ে গিয়ে সে-ও স্বভাবের সঙ্গে প্রতারণা/ ক’রে সৃষ্টি করে কাব্য; ক্রমাগত যে-শিল্প সে গড়ে,/ ক্রমাগত বোঝে, তার না-গড়া রয়েছে আধখানা।

বেবী সাউয়ের কবিতা

বেবী সাউ

বেবী সাউ

My Other Posts
শুধু তো নদীই নয়/ নৌকাও প্রবাহ হয়ে যায়// তুমি জাগো একা একা/ একাকী সন্ধ্যায়// আসলে এইটুকু স্রোত/ বাদ বাকি ভেসে যাওয়া/ একা/ তীরেতে জমাই খড়কুটো// অনেক গোধূলি আসে/ ভোরের আকাশে// আলোর ভিতর দিকে ভাসে, ভাসে আর ভাসে...

কল্পোত্তমের একগুচ্ছ কবিতা

উত্তম মাহাত

উত্তম মাহাত

My Other Posts
বৃষ্টি ঝরানোটাই আবশ্যিক নয়/ হিসেবের খাতা একটা রেখে দিয়ো/ নিত্যদিন যাওয়া-আসার পথ-পাশে।// সেই তোমার আবশ্যিক চাঁদ হবে/ আলো দেবে ফসলের খেতে।// দুর্যোগ শুধুই তোমার নয়/ আমারও খড়োচাল এলোমেলো করে যেতে পারে।/ সংকেত বোঝো/ কোন মেঘ বৃষ্টির, কোন মেঘ ঝড়ের নাচন আনে/ আনে, গড়ে তোলা সবকিছু/ ভেঙে দেওয়া ঢেউ।// গড়ে তোলো অথবা ভেঙে ফেলো/ দুটোকেই মনে রাখে ইতিহাস// আমি শুধু আলো দেখাই/ তোমার গড়ে তোলার সময়/ একান্ত আপন নিয়মে।

মাসুদ শাওনের গুচ্ছকবিতা

মাসুদ শাওন

মাসুদ শাওন

My Other Posts
আমি আরও একবার সে কথা আজ বলি— আমার গোপন ঘর নেই। কোনও খড়ের আশ্রমে পারি না ঘুমোতে। একাধিক গ্রাম আর শহরের পরিচয়ে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলি। বিভিন্ন বিচ্ছেদে, পরিচয়ে, একসাথে অনেক কালের মানুষ আমাকে বিভ্রান্ত করে— তাদের যাপনে, মেধায়, বন্ধনে। যার মন এখন নরম, তাকে প্রতিভূ বিজয়ী লাগে। যে সবল, মনে হয়, সে তো পরাজিত দলছুট সেনা।

বেঁচে থাকেন মার্কস

অমিতাভ ভট্টাচার্য

অমিতাভ ভট্টাচার্য

My Other Posts
লড়াই তো নয় সমন্বয়ের/ লড়াই তো নয় সমঝোতার/ সব হারানো দলের লড়াই/ লড়াই চলে সব জেতার।// মুষ্টিমেয়র মুষ্টি থেকে/ লাগামখানি ছিঁড়ে/ মুক্তিপথের বার্তা দিলেন/ মেহন্নতির ভিড়ে।// ইতিহাসের নতুন ধারা/ অর্থনীতির আলো/ ব্যাখ্যা তো নয়, বদলানো চাই/ চিন্তাটা জমকালো।// দর্শনেরই রাজপ্রাসাদের/ সকল আগল খুলে/ অস্ত্র করে সর্বহারার/ হাতেই দিলেন তুলে।// তিনি মানেই প্রজ্ঞা এবং/ পুঁজির সর্বনাশ/ শ্রমিক শ্রেণির উত্তরণেই/ বেঁচে থাকেন মার্কস।

পূর্ণেন্দু মিশ্রর কবিতাগুচ্ছ

পূর্ণেন্দু মিশ্র

পূর্ণেন্দু মিশ্র

My Other Posts
কুকুরের জিভ ফেটে লালচে চিৎকার গড়িয়ে পড়লে—/ ফৎফৎ করে নড়ে ওঠে পাগলের রাগ।/ সে রাগ তখন রুপোলি ঢিল হয়,/ মুঠো হাত আকাশে তুলে—/ আবারও নিচে নামালে,/ আমিও তো তেমনই নিচে নামিয়ে হাত।/ লিখছি, ভাঙছি, কাটাকুটি যা ইচ্ছে তাই করছি।/ বেহিসেবি খেলায় মুদ্রারাক্ষস।// রাস্তার কিনারে শুনি বাঁশী বেজে ওঠে।/ যে বেলুনওয়ালা বাঁশী বাজায় সে কি জানে না—/ এ ব্ল্যাকহোল সভ্যতায় তার কজন শ্রোতা ও ক্রেতা,/ তবু এমন জাদুকরী আয়োজন?/ তবু এমন ছড়িয়ে ঘরানা?/ ঘরানা ছড়িয়ে পড়ে ঘাসের আলো ছুঁয়ে,/ পরজন্ম নীল অজানায়।

কুণাল বিশ্বাসের কবিতাগুচ্ছ

কুণাল বিশ্বাস

কুণাল বিশ্বাস

My Other Posts
হে গভীর শ্বেত, পাঠাও হারানো লেখা/ আমার জানালা ভাল নেই/ ভোরের বদলে খাকি রোদের সকাল/ দরজায় ফাঁকে// কে চায় ফলবিহীন গাছ/ রৌদ্র, মেলে দেওয়া গামছায়/ সব ঘাম থিতু হয়ে আছে// কে দেবে গোপন খামে লিখে/ জলচিঠি, বিছে মেঘ, শেষ জুনিপার

লেনিন নামের গান

অমিতাভ ভট্টাচার্য

অমিতাভ ভট্টাচার্য

My Other Posts
মূর্তি তুমি গুঁড়িয়ে দিতে পারো/ ইতিহাসকে পুড়িয়ে দিতে পারো/ বুলডোজারে শক্তি কত থাকে?/ মূর্তি যদি মনন জুড়ে থাকে?// দগ্ধডানায় উড়বে তবু পাখি/ বঞ্চিতদের মুক্তি যখন বাকি/ হাওয়ায় তুমি পাতলে পরে কান/ শুনতে পাবে লেনিন নামের গান।// স্পর্ধা তোমার আকাশ ছুঁতে পারে/ বাঁচতে পারো নিবিড় অন্ধকারে/ কিন্তু যাঁরা আলোর দিকে যায়/ লেনিন হাঁটেন তাঁদের পায়ে পায়।// মেহনতীর বুকের ভীষণ কাছে/ সে নাম তোমার দুঃস্বপ্নে বাঁচে/ পাথর কোঁদা মূর্তি শুধু নয়/ লেনিন মানে তোমার চোখে ভয়।

বল্লরী সেনের কবিতাগুচ্ছ

বল্লরী সেন

বল্লরী সেন

My Other Posts
ধড় মুণ্ড অক্ষত রেখে মেয়েটা জানোয়ারকে চায়। গঙ্গাফড়িঙের মতো/ জানুওয়ালি এখন মেধাবী লীলার ছলে মরদের পিঠে উঠে বসে, দোল/ দোল দুলুনির বোলে মেয়ে বিক্রির নোট তছরুপের ফিকির কষে দুশমনের/ গাঁ শেষের স্টেশন, তারপর মেয়ে দানোর ঠেক। তারপর হিজড়েদের ক্লাব/ আটঘাট বেঁধে নিয়ে কাগজের দপ্তরে কত কী না বন্ধক চলে! মেয়ে মহাজন/ দিদি, সুপারির দিব্বি— আমি রেডি

লিলিপুটের লেখার টেবিল অথবা নকুলদানার জাহাজ

গালিব উদ্দিন মণ্ডল

গালিব উদ্দিন মণ্ডল

My Other Posts
ভেসে আসছে গুলজারের গলা, হাওয়া, মাস্তুল/ উঠে পড়লেই হয় শেষ নৌকাটি, পালতোলা/ পাহাড়ের পাদদেশে রেখে এসো পাষাণ প্রাণ// কোথা আছে শান্তিজল, আছে কোথা বরফবৃক্ষ/ তার কাজলজ্বর মেপে দেখার মুহূর্তরা অদেখা// শেকল তুলে বেরিয়ে এসেছে খালি পা/ ঘুঙুরও জানে শব্দহীন চলে যাওয়া।

মানকুমারীর কবিতায় বিষাদ ও নিঃসঙ্গতাবোধ চোখে পড়ে

অভিজিৎ ভৌমিক

অভিজিৎ ভৌমিক

My Other Posts
সেইকালে বিধবাদের জীবন ছিল দুঃসহ। মানকুমারী বৈধব্যব্রত পালনে নিষ্ঠার পরিচয় দেন। অন্যদিকে এই প্রিয়বিয়োগের শোকে তাঁর কবিহৃদয় মথিত হয়। অজস্র কবিতা লেখেন। ‘প্রিয়-প্রসঙ্গ’ (১৮৮৪) এমনই এক গ্রন্থ। তবে তাঁর ‘কাব্যকুসুমাঞ্জলী’ (১৮৯৩) পাঠে উনিশ শতকের বিশিষ্ট সাহিত্যিকরা সন্তোষ বোধ করেন। সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘কবিতাগুলি সরল, সুমধুর ও সুপাঠ্য।’ নবীনচন্দ্র সেন জানান, ‘আপনার সুললিত কবিতার অক্ষরে-অক্ষরে আপনার সরল রমণী-হৃদয়ের কবিতামৃত প্রবাহিত, অক্ষরে অক্ষরে কল্পনার উচ্ছ্বাস, অক্ষরে অক্ষরে ভাবুকতার তরঙ্গ।’

ষ্র’ডিঙ্গারের বেড়াল

দত্তাত্রেয় দত্ত

দত্তাত্রেয় দত্ত

My Other Posts
ঘুণধরা সমিধ সে দুখদেহ ইন্ধন এ-কালহুতাশনে/ যে-চিতাশরীর জ্বলে অস্থিসুদ্ধ পুড়ে হয় জলেতে বিলীন;/ পোড়া কাঠ নাভিকুণ্ড পড়ে থাকে সিক্ত তটে এখানে ওখানে/ ওষ্ঠ, উপস্থ, মুষ্ক, আলিঙ্গন, সবই তো তখন অর্থহীন।// তবুও অস্তিত্ব খুঁড়ে তুলে ছুড়ে ফেলে দেওয়া যায় না তো তাকে/ হারিয়েছে কিনা যেই নাড়িয়ে দেখতে যাই কালের কঙ্কাল/ তখনই দেখি সে আছে। স্মৃতি-মর্গে যতক্ষণ দোর দেওয়া থাকে/ ততক্ষণ নেই। তাই থেকে-নেই ষ্র’ডিঙ্গারের বেড়াল।

বিষ্ণুপদ বালার গুচ্ছ কবিতা

বিষ্ণুপদ বালা

বিষ্ণুপদ বালা

My Other Posts
আজকের সকালটা কেমন গ্রিন স্যালাদের মত লাগছে।/ একটু আগে কি বৃষ্টি হয়ে গেছে নাকি?/ নাকি কচি জামপাতায় কেউ স্যালাদ-অয়েল দিয়েছে ছিটিয়ে/ মেয়োনিজ সসে ডুবিয়ে তোলা হয়েছে ঝুনো পাকা/ রয়েল ফল। এও কি রাশিয়ান স্যালাদ নাকি?/ বুলবুল পাখির মত চাক চাক কাঁচাপাকা টমেটো।/ কাটা গাজরের মত হলদে পাখির মেলা বসেছে সজনের ডালে.../ ঘ্রাণে নয়, দর্শনে আমার পরিপূর্ণ পেট ভরে যায়।

প্রদীপ ঘোষের গুচ্ছ কবিতা

প্রদীপ ঘোষ

প্রদীপ ঘোষ

My Other Posts
দিন থাকলে রাত, ভালর যেমন মন্দ,/ কালোর সাদা, সত্যের মিথ্যা, ইত্যাদি প্রভৃতি। প্রকৃতিগত।/ যেমন গণতন্ত্রে শাসক থাকলে বিরোধী। মনুষ্য সম্পাদিত।/ যদি বিরুদ্ধ স্বর বিলোপই হয়ে থাকে?/ তাহলে উপায়?/ শাসকদলের নিজের মধ্যেই বিরুদ্ধ স্বর উদ্ভূত। সত্য।/ অন্তর্দ্বন্দ্ব বলছ তুমি তাকেই/
ভালভাষা। ডিজিটাল দিনপঞ্জিকা। ডিজিটাল বাঙালির জগৎ ও জগৎ-দর্শন। জ্ঞান-বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী দর্শনের আলোয় জগৎ দেখা। সঙ্গে ভাষা-সাহিত্য, শিল্প-সংস্কৃতি, ঐতিহ্য-উত্তরাধিকার মিলে বাংলা ও বাঙালির সমগ্রতা তুলে ধরার প্রয়াস।
সভ্যসমাজে মাতৃভাষা ও তার অক্ষরমালা ব্যবহার এবং স্বেচ্ছায় অন্য ভাষা গ্রহণ, শিক্ষা ও ব্যবহারের অধিকার স্বীকৃত। অধিকার ও কর্তব্য পরস্পর নির্ভরশীল ও পরিপূরক। অতএব বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষাও বাঙালি হিসেবে আমাদের সবিশেষ দায়িত্ব ও কর্তব্য।

নামাঙ্কন: সুজিত কুমার ঘোষ

সম্পাদক: মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

সহ-সম্পাদক: শায়ক মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ কাজী মামুন ও চিন্ময় মুখোপাধ্যায়

মুখ্য উপদেষ্টা: অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য

উপদেষ্টামণ্ডলী: অমিয় দেব, মীরাতুন নাহার, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, অভিজিৎ সেন, তীর্থঙ্কর মৈত্র, গৌরী মৈত্র ও বিভাস রায়চৌধুরী

Editor's choice

Send your content