Search
Generic filters
Search
Generic filters
মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়

মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায় কবি ও প্রাবন্ধিক।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp

দুর্গাপুজো: অতীত দিনের স্মৃতি

মহালয়া দিয়ে হত পুজোর প্রকৃত সূচনা। শরতের ভোররাতে আকাশবাণী কলকাতা থেকে প্রচারিত এই অনুষ্ঠানটির শ্রোতা অন্তহীন, এবং এখনও তা সমান জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও অনুষ্ঠানটির শ্রোতা অগণিত। আমাদের শৈশবে বাড়ি বাড়ি রেডিও ছিল না, টিভি তো আসেইনি। বাড়ির পাশে মাঠে মাইক থাকত, আর প্রায় তিনশো গজ দূরের এক বাড়িতে মাউথপিস রাখা থাকত। সেখান থেকে ভেসে আসত মহালয়ার গান, ভাষ্য।

Read More »

দুর্গাপূজা, মূর্তিপূজা: দেশে দেশে

আসলে বাঙালি নিরন্তর এক অনুসন্ধানী, ব্যতিক্রমী, অভিনব-চিন্তক, ক্রমবিকাশপ্রিয় ও অন্তিমে রহস্যময় জাতি। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান মুসলমান আস্তিক নাস্তিকে মিলিত এই জাতি সঙ্ঘারাম আর মিনার, ধ্বজা ও ওংকার, জগমোহন-মিরহাব-স্তূপ-ভস্মাচ্ছাদিত এক জাতি, নিজ মুদ্রাদোষে নয়, মু্দ্রাগুণে আলাদা।

Read More »

শারদোৎসব: বাংলাদেশে

দুর্গাপুজো কেবল ভক্তের জন্য-ই নয়, ভাল লাগাদের জন্যও। যে ভাল লাগা থেকে ভাই গিরীশচন্দ্র সেন কোরানশরীফ বাংলায় অনুবাদ করেন, অদ্বৈত আচার্য যবন হরিদাসের উচ্ছিষ্ট নিজহাতে পরিষ্কার করেন, স্বামী বিবেকানন্দ মুসলিম-তনয়াকে কুমারীপুজো করেন! দুর্গা বাঙালির কাছে, ধর্মনির্বিশেষে আগ্রহের, যেহেতু এই দেবী পরিবারসহ আসেন, আর সঙ্গে নিয়ে আসেন কাশফুল আর শিউলি। তাই তো সনাতন রামপ্রসাদ, খ্রিস্টান মাইকেল, ব্রাহ্ম রবীন্দ্রনাথ এবং মুসলমান কাজী নজরুল দুর্গাকে নিয়ে কলম না ধরে পারেননি!

Read More »

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

আমরা বিধানচন্দ্র রায়ের মতো মুখ্যমন্ত্রী পেয়েছিলাম, যাঁকে খুব সঙ্গত কারণেই ‘পশ্চিমবঙ্গের রূপকার’ বলা হয়। পেয়েছি প্রফুল্লচন্দ্র সেন ও অজয় মুখোপাধ্যায়ের মতো স্বার্থত্যাগী মুখ্যমন্ত্রী। এবং জ্যোতি বসুর মতো সম্ভ্রান্ত, বিজ্ঞ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রখর কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ। কিন্তু তাঁদের সকলের চেয়ে অধিক ছিলেন বুদ্ধদেব। কেননা তাঁর মতো সংস্কৃতিমনা, দেশবিদেশের শিল্প সাহিত্য চলচ্চিত্র নাটক সম্পর্কে সর্বদা অবহিত, এককথায় এক আধুনিক বিশ্বনাগরিক মানুষ পাইনি। এখানেই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের অনন্যতা।

Read More »

বিশ্বকর্মার ব্রতকথা

বিশ্বকর্মা পুজোতেও কেউ কেউ বিশ্বকর্মার ব্রত পালন করে থাকেন। এমনিতে বিশ্বকর্মা যেহেতু স্থাপত্য ও কারিগরির দেবতা, তাই কলকারখানাতেই এই দেবতার পুজো হয়ে থাকে। সেখানে ব্রতকথার স্থান নেই। আবার কোন অলৌকিক কারণে এবং কবে থেকে যে এদিন ঘুড়িখেলার চল হয়েছে জানা নেই। তবে বিশ্বকর্মা পুজোর দিন শহর ও গ্রামের আকাশ ছেয়ে যায় নানা রঙের ও নানা আকৃতির ঘুড়িতে।

Read More »

উত্তমকুমার কখনও বাংলাদেশে পা রাখেননি!

ভাবতে অবাক লাগে, ‘৭১-পরবর্তী বাংলাদেশ উত্তমকুমারকে অভিনয়ের জন্য আমন্ত্রণ জানায়নি। টালিগঞ্জের কিছু অভিনেতা-অভিনেত্রী কাজ করেছিলেন সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশে। অন্যদিকে ববিতা, অলিভিয়া ও আরও কেউ কেউ টলিউডের ছবিতে কাজ করেছেন। ঋত্বিক ঘটক, রাজেন তরফদার ও পরে গৌতম ঘোষ ছবি পরিচালনা করেছেন বাংলাদেশে এসে, কিন্তু উত্তমকুমারকে আহ্বান করার অবকাশ হয়নি এখানকার ছবি-করিয়েদের।

Read More »

বাইশে শ্রাবণ ও বৃক্ষরোপণ উৎসবের শতবর্ষ

কবির প্রয়াণের পরের বছর থেকেই আশ্রমবাসী বাইশে শ্রাবণকে বৃক্ষরোপণ উৎসব বলে স্থির করেন। তখন থেকে আজ পর্যন্ত এই দিনটিই এ-উৎসবের স্থায়ী তারিখ। বাইশের ভোর থেকেই প্রার্থনার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় উৎসব। সকালে কলাভবনের ছাত্রছাত্রীরা বিচিত্রভাবে একটি পালকি চিত্রিত করেন ছবি এঁকে, ফুল, লতাপাতায়। মঙ্গলধ্বনি দিতে দিতে এর পর পালকির ভিতরে টবের মধ্যে একটি চারাগাছকে স্থাপন করা হয়। অতঃপর শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গীত-পরিবেশন-সহ আশ্রম-পরিক্রমা।

Read More »

আষাঢ়স্য প্রথম দিবস

পয়লা আষাঢ় বলতে অবধারিতভাবে যে কবিকে মনে না এসে পারে না, তিনি হলেন মহাকবি কালিদাস। তিনি তাঁর ‘মেঘদূত’ কাব্যে পয়লা আষাঢ়কে অমরত্ব দিয়ে গেছেন।

Read More »

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়: অনন্যতাসমূহ

বিভূতিভূষণ, বনফুল, সতীনাথ ভাদুড়ীর মতো তিনিও ডায়েরি লিখতেন। এ ডায়েরি অন্য এক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে এনে দাঁড় করায়। মদ্যাসক্ত মানিক হাসপাতালে লুকিয়ে রাখছেন মদের বোতল। ডাক্তার-নার্সকে লুকিয়ে মদ খাচ্ছেন। আর বাঁচার আকুলতায় মার্ক্সবাদী মানিক কালীর নাম জপ করছেন! তবু যদি শেষরক্ষা হত! মধুসূদন ও ঋত্বিক যেমন, ঠিক তেমন করেই অতিরিক্ত মদ্যপান তাঁর অকালমৃত্যু ডেকে আনল!

Read More »

সত্যজিতের নানা জানা-অজানা

তুলনায় প্রথম দিকে বাংলায় তিনি কাঁচা ছিলেন। ‘সিগনেট প্রেস’-এর মালিক দিলীপকুমার গুপ্ত তাঁকে বেশ কিছু বাংলা বই উপহার দিয়ে সেগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তে বলেছিলেন। উপহার দিয়ে লিখেছিলেন: ‘‘বাংলাসাহিত্যে ক’অক্ষর গোমাংস সত্যজিৎকে’’। সত্যজিতের-ই লিখিত জবানবন্দি। এই লোক-ই কিনা পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ-তারাশঙ্কর-বিভূতিভূষণ-পরশুরামের মত লেখকদের কাহিনি নিয়ে ধ্রুপদী সব ছবি নির্মাণ করেন! নিজে বাংলায় যেসব বই লেখেন তা বেস্ট সেলার হয়!

Read More »

মাতৃ-ভাষা-রূপে খনি, পূর্ণ মণিজালে

কী যে জাদু বাংলাভাষায়! আর ব‍্যাপ্তি। একহাতে সে উপহার দেয় বৈষ্ণবপদাবলীকবিতা, অন‍্যহাতে ময়মনসিংহগীতিকা। আবিশ্বের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলিতে বাংলাভাষা পড়ানো হচ্ছে,— মেলবোর্ন, লন্ডন, টোকিও, বেইজিং, মন্ট্রিল-সহ একশোটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ব্রিটেন থেকে বেরোয় বারোটি সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা। আছে দৈনিক পাক্ষিক মাসিক পত্রিকাও। বিদেশিদের গবেষণা মাইজভাণ্ডারী দর্শন (হানস হার্ডার, জার্মানি) থেকে অশ্বিনীকুমার দত্ত, চাকমা ভাষা থেকে লালন পর্যন্ত ব‍্যাপ্ত। ব‍্যারি মরিনসন, এলভিয়েতা ওয়ালটার, মারিয়েন ম‍্যাডার্ন (মেলবোর্ন) বাংলাভাষা নিয়ে বিদেশি গবেষকদের সামান‍্য কয়েকটি নাম।

Read More »

দেবী সরস্বতী

সবচেয়ে বিস্ময়কর কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরস্বতীপুজো। পৃথিবীতে দ্বিতীয়রহিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের সামনের মাঠে সমস্ত বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের উদ‍্যোগে প্রায় আশিটি মণ্ডপে আশিটি বা তার বেশি মূর্তি ও পূজা। অকল্পনীয়। পুজোতে অংশ নেন ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সব ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকবৃন্দ। বিতরিত হয় প্রসাদ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় রাতে।

Read More »

মনে পড়ে সেইসব দিন

India’s First Bengali Daily Journal. দেশবাসীর কাছে তিনি জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু নামে আবালবৃদ্ধবনিতার কাছে পরিচিত। জাতিকে তিনি উপহার দিয়ে গেছেন একটি পতাকা, ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল জুড়ে শামিয়ানা করে টাঙানোর জন‍্য। দিয়ে গেছেন সোনার বাংলার শাশ্বত উত্তরাধিকার। দিয়েছেন অন্ধজনে আলো, মৃতজনে প্রাণ। মূর্খ পশুরা তাঁকে হত‍্যা করেছে, অতীতে যেমন করেছিল জুলিয়াস সিজার, আব্রাহাম লিঙ্কন, মার্টিন লুথার কিংকে। আলেন্দে আর লুমুম্বাকে। পিতার রক্তাক্ত মুখ হৃদয়ে রেখে দেশটির বিজয় দিবসটিকেই নয় কেবল, দেশের সার্বিক কল‍্যাণ সাধন করে ‘তোমার পতাকা যারে দাও, তারে বহিবারে দাও শকতি’, রবীন্দ্রনাথের এই বাণীকে সফল করে তুলছেন বঙ্গবন্ধুকন‍্যা। শান্তি ও কল‍্যাণ তাঁর অভীষ্ট।

Read More »

গুরু নানক : জন্মতিথির শ্রদ্ধা

India’s First Bengali Daily Journal. নানক সম্পর্কে বিস্তৃত তথ‍্য জানা যায় না। পুরীতে শ্রীচৈতন‍্যের সঙ্গে দেখা হয়েছিল নাকি তাঁর। কাশীতেও কবীর-সান্নিধ‍্য ঘটে থাকতে পারে। তাঁর ভ্রমণসঙ্গী ছিলেন মার্দানা নামে এক মুসলমান। পরে তিনি শিখধর্মে দীক্ষা নেন। সঙ্গীতগুণী মার্দানা তানসেনের গুরু স্বামী হরিদাসকে যন্ত্রবিদ‍্যা শিখিয়েছেন। পর্যটনপ্রিয় নানক পূর্ববঙ্গের ঢাকা ও চট্টগ্রামেও এসেছিলেন। চট্টগ্রামের চকবাজারে তাঁর আগমনের প্রমাণ মিলেছে।

Read More »

দেবী কালী : রূপে রূপান্তরে

India’s First Bengali Daily Journal. বঙ্গদেশ প্রাচীনকাল থেকেই তন্ত্রাচারী। বৌদ্ধধর্মের সঙ্গে মিশে তন্ত্র নতুন মাত্রা পেয়েছিল। তান্ত্রিকদের মদ‍্যমাংস-সেবিত জীবনে কালীর আরাধনা ছিল, মূর্তি ছিল না। সপ্তদশ শতকে কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশের ‘তন্ত্রসার’ গ্রন্থের বিধান অনুযায়ী শান্ত কালীমূর্তি নির্মিত হয়, ‘দক্ষিণাকালী’। বঙ্গে তাহেরপুরের (রাজশাহী) রাজা কংসনারায়ণ যেমন দুর্গাপূজার প্রবর্তক, তেমনই নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র কালীপূজার আহ্বায়ক।

Read More »

ঋত্বিককুমার ঘটক : ভারতীয় চলচ্চিত্রের এক নিয়তিতাড়িত কর্ণ

India’s First Bengali Daily Journal. আমরা দেখছি, পৃথিবীর অন‍্যতম প্রাচীন শিল্পমাধ‍্যম নাটক দিয়ে ঋত্বিকের নন্দনলোকে যাত্রা শুরু। নাটক তিনি শেষজীবন পর্যন্ত চালিয়ে গেছেন। নাটক থেকে তিনি এলেন পৃথিবীর সবচেয়ে নবীন নন্দনমাধ‍্যম বলে আখ‍্যায়িত সিনেমায়। নাটক থেকে চলচ্চিত্রে আসার পেছনে তাঁর যুক্তি ছিল, নাটকের চেয়ে অনেক দ্রুত দর্শকের কাছে পৌঁছনো যায় সিনেমার মাধ‍্যমে।

Read More »

আঁতের কথা : স্বাধীনতা, দেশভাগ ও আমি

ভালভাষা উৎসব সংখ্যা ২০২৩। কলোনির জীবন দেখেছি আমি। তার ভাল ও মন্দ, দুই-ই। তীব্র জীবনসংগ্রামের মধ‍্য দিয়ে যেতে যেতেও মানবিকতা হারায়নি মানুষ, নিজেদের ক্লেশ, তবু তার মধ‍্যে আশ্রয় দিয়েছে আত্মীয়স্বজনকে, আধাপেট খেয়েও বঞ্চিত করেনি স্বজনকে। লিখেছেন মলয়চন্দন মুখোপাধ্যায়।

Read More »

দেবী দুর্গা : দেশে দেশে, কালে কালে

India’s First Bengali Daily Journal. দুর্গাপুজোর সময় যে চণ্ডীপাঠ হয়, তা একটু খেয়াল করলেই দেখব, তিনি মহিষাসুর ছাড়াও নানাসময় বধ করেন চণ্ডমুণ্ড, মধুকৈটভ, শুম্ভনিশুম্ভ ও আরও বহু অসুরকে। আসলে দুর্গাপুজোয় যে অসুরবধ, তা শাশ্বতকালের শুভাশুভ দ্বন্দ্বের-ই সমরেখায় স্থাপিত। এবং এই শুভাশুভের সংগ্রাম কেবল হিন্দুধর্মেই নয়, অন‍্যান‍্য ধর্মেও আছে।

Read More »

মহালয়া

India’s First Bengali Daily Journal. এখন, অর্থাৎ নব্বই বছরের অধিককাল ধরে ‘মহালয়া’ শব্দটি আকাশবাণী কলকাতার দৌলতে অন‍্যভাবে তাৎপর্যমণ্ডিত হয়ে উঠছে। বাণীকুমার, পঙ্কজকুমার মল্লিক এবং সর্বোপরি বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের অধ‍্যক্ষতায় ভোরে পিতৃপক্ষের অমাবস‍্যা তিথিতে যে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ প্রচারিত হয়, যেখানে অসংখ‍্য নামী শিল্পীর কণ্ঠে দুর্গার আগমনী-গীত পরিবেশিত হয়, কেবল কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি নয়, আবিশ্বের বাঙালির কাছে, এমনকি বহু অবাঙালির কাছেও তার আবেদন সর্বব‍্যাপী।

Read More »

রক্তাক্ত পিতার মুখ নিয়ে সিংহাসনে

India’s First Bengali Daily Journal. ইতিহাসের যে সুবিশাল সরণী বেয়ে আমরা শেখ হাসিনায় এসে পৌঁছলাম, তাতে দেখা যায়, কথিত সব রাষ্ট্রনায়কদের তুলনায় বহুগুণ বিধুরতার মধ‍্য দিয়ে অতিক্রম করতে হয়েছে পৃথিবীর মাত্র দুই শতাংশ অঞ্চল নিয়ে আঠারো কোটি মানুষের জীবনকে সুখী ও সমৃদ্ধিশালী করার লক্ষ্যে নিয়োজিত শেখ হাসিনাকে। ‘জন্ম তোর বেদনার দহে’— তাঁর সম্পর্কে বলতেই পারি আমরা।

Read More »