Search
Generic filters
Search
Generic filters
উৎসব সংখ্যা ২০২২
Editor's choice
পাঠকীয়
ইচিং বিচিং
উৎসব সংখ্যা ২০২৫
উৎসব সংখ্যা ২০২৩
ঐতিহ্য
সাহিত্য
সংস্কৃতি
ধারাবাহিক
ফিচার
বরণীয়
বাংলা ও বাঙালি
স্মরণীয়
বিশেষ নিবন্ধ
উপন্যাস
ছোটগল্প
ব্লগ
আলোচ্য
চিরায়ত
ভাষান্তর
কবিতা
সম্পাদকীয়
প্রবন্ধ
মুক্তগদ্য
অপ্রকাশিত
রম্যগদ্য
কলম
নাটক
যাত্রিক
খানাপিনা
বাগিচা
পার্বণ
লোকজ
আলোছবি
আলেখ্য
ছায়াছবি
আঁতের কথা
অফবিট
জীবনযাত্রা
পরিবেশ
বিজ্ঞান প্রযুক্তি
ভালভাষা এক্সক্লুসিভ
নারী
প্রকৃতিপাঠ
সোনার বাংলা
সাক্ষাৎকার
আবাদ
অপ্রকাশিত রচনা
উপন্যাসিকা
bivabosu
বিভাবসুর কবিতা
৫৮ বুজরুকিপীঠ ১. আমিই রাজা ২. আমি স্বাধীন ৩. গেল বসন্তে দক্ষিণদুয়ারের দখল নিয়েছি ৪. তুই ফিরে তো আসবিই, তোর বান্ধবীও আসবে ৫. যে সত্য সত্য নয়, সেই প্রকৃত সত্য ৬. তোকে ভ্যানিশ করতে এক মিনিট লাগবে ৭. মানুষের...
kri-19
শিবুপদ রায়ের কবিতা
ব্যক্তিগত দৃশ্যপট তোমার জানালার গরাদে লুকিয়েছে বিকেলের বিনম্র রোদ্দুর আর তুমি কী বিষণ্ণতায় এলোচুলে চিরুনি বোলাও… এরকম একটা দৃশ্যের পর অসম্ভব বৃষ্টিপাত। তোমাকে ছুঁয়ে যায় বেপরোয়া বৃষ্টিজল! তারপর দৃশ্যবদল...
kri-25
গোবিন্দ কুণ্ডুর কবিতা
আমার মন সংকীর্ণ গণ্ডির মধ্যে আছ, তাই বোঝোনি কত বড় এই পৃথিবী, আমার মন আর আকাশের বুক। বুক চিরে যদি দেখানো যায়, দেখা যেতেও পারে কালপুরুষের জমি। ভাবের ঘরে চোর ঢুকেছে একলা মানুষ মিথ্যা বলে সান্ত্বনা দেয় উড়ায়...
moni-24
মানুষ, ভালবাসা ও একটি ব্যক্তিগত ভাব-চিত্র
এই মুহূর্তে, এখনই, অসীম বিস্তৃত মহাজগতে অসংখ্য ঘটনা ঘটছে একসঙ্গে। মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে এক বিশাল নক্ষত্র তার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে বিস্ফোরিত হচ্ছে সুপারনোভায়। সেই বিস্ফোরণে ছড়িয়ে পড়ছে লোহা, সোনা,...
moni-10
গৌরী মৈত্রর কবিতা
হারানো বিজ্ঞপ্তি বাতাস থেকে কেবল বিষণ্ণতা ঝরে পড়ে, মুখ গোমড়া আকাশ, সরে না সমুখ থেকে! রাস্তার দুপাশে হইচই, অযথা মেজাজ বিগড়ানো একঘেয়ে রসকষহীন জমজমাট একটা! কোথাও কি কোনও সুসমাচার নেই? মাইকে কেবল হারানো বিজ্ঞপ্তি–...
moni-19
গৌতম চৌধুরীর কবিতা
হাতচিঠি বৃষ্টির তুমুল গর্ভে যে-কাহিনি শুরু, তা অমন অস্পষ্টতার আড়ালে আগাগোড়া থেকে যাবে, নাকি অন্তত অন্তিমে পৌঁছে একটা হেস্তনেস্ত হবে-– মিলন বা বিচ্ছেদ, যা হোক কোথাও পৌঁছাবে : জাহান্নাম বা বেহেস্ত? হা হা,...
moni-22
হাঁসুলি মিত্রর দুটি কবিতা
তোমার আকাশ, আমার আকাশ এই আকাশ আমায় বাঁচায়– ঊর্ধ্বপানে চাই নীল শূন্যে। যখন চাপ দেওয়া চিন্তার ভার ভিড় করে, আকাশ কালো মেঘে আচ্ছন্ন হলেও একটুও বিমুখ হয় না, ফিরিয়ে দেয় না। অকৃপণ শূন্যতার পূর্ণপাত্র সদাজাগ্রত।...
kri-27
সৈয়দ কওসর জামালের কবিতা
দ্রোহ ও বিষাদ শোকের নদীটি এসে সারারাত বসেছিল উঠনের ধারে আমি তাকে বলেছি বিদ্রোহ আর আগুনের কথাগুলো কীভাবে নেচেছে .                                                                                      ঢেউয়ের...
kri-17
অরণি বসুর কবিতা
বয়ে যাওয়া ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে হাঁটতে তোমার বাড়ি পৌঁছই, জনপদ তখনও জাগেনি। তোমার বাড়ির সামনে গিয়ে ডাকি অমিত! অমিত! অবাক তুমি অশক্ত পায়ে নিচে নেমে খুব রাগারাগি করো— ‘কেন এলেন? আমাকে বললেই তো চলে যেতাম’। আমি...
kri-26
সুভাষ বিশ্বাসের কবিতা
অনন্ত মই পাগল তাকে বানাল কে, গাছ নাকি ওই গাছের বাকল বোকার মতন অধর, ওষ্ঠে হাসির ঝিলিক বেদম কাঁচা দণ্ড কাঁধে আজন্মকাল, পাতার ফাঁকে ঊর্ধ্বনয়ন হদ্দ একা বাদাড়মুখো, শেকড়-বাকড়, লতায়-পাতায় দিব্বি জীবন। আলোর অসুখ...
kri-20
রণবীর দত্তর কবিতা
চুম্বনের মতো যেদিকেই যাই সেই দিগন্তই খুঁজে বেড়াই প্রতিদিনের বেঁচে থাকার যে টুকিটাকি স্তূপ মেঘ ধূসর পাখির মতো শেষ ছায়াটুকু ক্রমশ মিশে যাচ্ছে শ্রদ্ধেয় অরূপ প্রতিষ্ঠানগুলি ভিজে বৃষ্টির মতো অন্ধকারের যে কুহক...
kri-15
জয়ন্ত সরকারের কবিতা
প্রণাম প্রথম যেদিন আপনাকে প্রদক্ষিণ করেছিলাম পৃথিবীর হাত ধরে আপনি আশীর্বাদ করে বলেছিলেন— তুমি-ই শ্রেষ্ঠ প্রথম যেদিন স্বপ্ন থেকে শোকে খসে পড়েছিলাম পাতাদের মতো আপনি আর্দ্র কণ্ঠে বলেছিলেন— সহিষ্ণুতা শেখো...
kri-16
মানসশুভ্র সরকারের কয়েকটি কবিতা
বলয় সারি সারি গাছেদের মধ্য দিয়ে পথ ঝরা পাতারা ছড়িয়েছিটিয়ে উড়ছে আমার সারা শরীরে শব্দের ক্ষত নগ্ন হয়ে হাঁটছি পথ ধরে টলোমলো খুঁজছি কোনও গাছের উদার দৃষ্টি এ বার অন্তত গাছ হয়ে যাই বদলে ফেলি নিজের নাম, রক্তের...
kri-30
নাসরিন নাজমার কবিতা
যে পথ হয়নি চলা লক্ষ্যহীন হেঁটে যাব নিরুদ্দেশের পথে, আকাশগঙ্গা বেয়ে— তারাদের সাথে আলোকবর্ষ দূরে ঘুরে ঘুরে, ওয়াদা ছিল দুজনেরই কাছে। সময়ের হাত ধরে দিন বদলায়। চেনা গলিপথ, রাস্তার বাঁক অচেনা আলোয় যেন মায়াহীন...
moni-29
পিয়াস মজিদের কবিতা
রাতের রিক্যুয়াম শেষরাতের ঘুমে কে ছিটিয়ে গেল এলাচ-দারুচিনি স্বপ্নে ম ম ছড়িয়ে পড়ছে সে সুবাস ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে বসবাস শেষ করে কুয়াশা আসছে নতুন সফরে তোমার সঙ্গে বলার মতো যা কথা ছিল তারা সব পাগল হয়ে গেছে যত...
kri-18
সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা
প্রতিবারের মতো দুপুর রোদে ছাদের মাঝখানে, ছড়ানো খেলনার মতো পুরনো হয়ে যাওয়া একটা সম্পর্ক আর আর দুটো মানুষ— উদ্ভ্রান্ত হতে পারি না তবু! ইচ্ছে করে ভীষণ, সবকিছু ছেড়ে সামনে গিয়ে দাঁড়াই শেষ প্রশ্ন নিয়ে,...
Tham-village-Sittong
থাম গ্রামের বৌদ্ধমঠ
পাহাড়ের কাছে কী-ই বা চাওয়ার থাকতে পারে! শান্তি, নির্জনতা, গাম্ভীর্য? কোনও এক দার্শনিক পাহাড়কে পৃথিবীর ক্ষয়িষ্ণু স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। সেই ‘স্মৃতিস্তম্ভে’র এক কোলে থাম গ্রাম।...
rishap
পূর্ণিমা রাতে সুন্দরী রিশপ
বড়দিনের ছুটিতে প্রকৃতির হাতছানিতে ছুটে গিয়েছিলাম লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ। আমরা ছয়জন, দুই পরিবার শিয়ালদা থেকে রাতের দার্জিলিং মেলে সকালে এনজেপি স্টেশন। স্টেশনের বাইরে গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছিল নেপালি ড্রাইভার...
moni-9
হিন্দোল ভট্টাচার্যর কবিতা
সুখ গভীর ঘুমের মধ্যে, কোথাও হয়তো তুমি আছ আমারই দোসর, তবু, এত কেন আগুন লেগেছে? আকাশে জ্বলন্ত ধোঁয়া, গাছে গাছে আদিম শ্মশান দিগন্তে কলকাতা পোড়ে, আদিগন্ত ভারতের ছাই উড়ে এসে পড়ছে জলে, কোনদিকে মানুষ পালায়? তবে...
moni-8
সায়ন্তনী ভট্টাচার্যর কবিতা
কুণ্ডলী পাকানো মানুষ মানুষ গুটিয়ে যাচ্ছে। গুটিয়ে যেতে যেতে সে দেখল শিরার আকাল, কলিজায় কী নেই, কে নেই আর সেতু থেকে পড়তে পড়তে মহানন্দা, তিস্তা, তোর্সা। নিজের কাছে ঘুমিয়ে পড়বে ভেবে টেনে নিল কালো কম্বল। আগুনের...