
লুপ্তপ্রায় লোকনাট্য ‘যুগি যাত্রা’
যুগি যাত্রার অভিনয়াংশ বেশ উচ্চ স্বরে হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গানের দ্রুততার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ফলে বাদ্যযন্ত্রের লয় কখনও কখনও চৌগুণ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। পালা শুরু করার আগে যাত্রার মত ধূপ জ্বেলে পূজা করা হয়। বাজনাদাররা মঞ্চে প্রবেশ করে গৎ বাজান। গৎ বাজানো শেষ হলে লোকনাটকের অধিকাংশ পালার মত বন্দনাগীত শুরু হয়। এরপর অঙ্ক ও দৃশ্য অনুযায়ী অভিনয় চলতে থাকে।