Search
Generic filters
Search
Generic filters
অমিয় দেব

অমিয় দেব

অমিয় দেব ভারতে তুলনামূলক সাহিত্যের মুখ্য নীতি বিকাশে এবং এর স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন। যাদবপুর এবং ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তনী সাড়ে তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে অধ্যাপনা করেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে এবং প্রায় দেড় যুগ ধরে যাদবপুর জার্নাল অব কম্পারেটিভ লিটারেচারের সম্পাদক ছিলেন। তিনি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই বিস্তর লেখালিখি করেছেন। আর্ল রয় মাইনারের সঙ্গে যৌথভাবে সম্পাদনা করেছেন ‘The Renewal of Song: Renovation in Lyric Conception and Practice’ গ্রন্থটি। সম্পাদনা করেছেন ‘Science, Literature and Aesthetics; Volume XV, (Part 3)। ছিলেন International Comparative Literature Association-এর সদস্য ও সহ-সভাপতি। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও হন। ইংরেজিতে তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল: ‘Comparative Literature: Theory and Practice’ (শিশিরকুমার দাশের সঙ্গে), ‘Epic and Other Higher Narratives: Essays in Intercultural Studies’ (স্টিভেন শ্যাঙ্কম্যানের সঙ্গে), ‘Tagore and China’ ইত্যাদি। ‘সুধীন্দ্রনাথ দত্ত’, ‘দুই তিরিশে : অক্টোবর-নভেম্বর সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ও বুদ্ধদেব বসু’, ‘কী ফুল ঝরিল’, ‘মহিম রুদ্রের মৃত্যু ও অন্যান্য’ তাঁর উল্লেখযোগ্য বাংলা বই।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp

একটা ডাকে না-দেওয়া পোস্টকার্ড

India’s First Bengali Daily Journal. এই ডাকে না-দেওয়া পোস্টকার্ড, যা আমি আবিষ্কার করেছি এই ক’দিন আগে, ২০০৪-এর ১২ জানুয়ারির অব্যবহিত পূর্বের এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী। অভিজ্ঞতাটি এক একদা-ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মৃত্যুসংবাদ শোনার। তাৎকালিক। অক্ষর যদি সত্যিই কোনো সত্তার দুয়ার খুলে দিতে পারে, তাহলে এই পোস্টকার্ডের মর্মে আছে এক শোক যা কোনো স্মৃতিচারণে থাকে না। থাকবার কথাও নয়, কারণ স্মৃতি সততই সুখের।

Read More »

বিশেষ নিবন্ধ: খালের শহর

India’s First Bengali Daily Journal. আর্ভিং স্টোন-এর ‘লাস্ট ফর লাইফ’-এ যে-ভিনসেন্টকে পেয়েছি তাঁকেই মুখ্যত খুঁজতে গিয়েছিলাম সেখানে। (আন্না ফ্রাংকের বাড়িটাও কি সেবারই দেখেছিলাম— কোন এক খাল বেয়ে এসে একটা চিহ্নিত ঘাটে নেমে গিয়ে?) এবার, অর্থাৎ ১৯৯৭-তে, ভান গখ ম্যুজ়িয়মে অনেকটা বেশি সময় কাটিয়েছি। অনেক ছবি দেখেছি যা আগে দেখিনি। যথা ‘আমন্ড পুষ্প’ বা ‘কুটির’ বা ‘পাইপ-মুখে আত্মপ্রতিকৃতি’। আগে-দেখা ছবিও খুঁটিয়ে দেখেছি, যেমন ‘যারা আলু খাচ্ছে’ বা ‘শোবার ঘর’। তবে তাঁর বিখ্যাত ‘সাইপ্রেস সারি’ ও ‘নক্ষত্রখচিত রাত’ আছে ন্যু ইয়র্কে। তা আগেই দেখেছি। এখানে তাঁর অন্য ছবিগুলোর সঙ্গে দেখলে ভালো হত। বিশেষ করে দ্বিতীয়টি।

Read More »