Search
Generic filters
Search
Generic filters
তপোমন ঘোষ

তপোমন ঘোষ

তপোমন ঘোষ (আসল নাম ঋষি ঘোষ) সংবাদপত্রে ফিচার লিখছেন গত দুই দশক ধরে। প্রকাশিত ও সম্পাদিত বইয়ের সংখ্যা সবমিলিয়ে ছ’টি। গবেষণা করেছেন নয়ের দশকের বাংলা সাহিত্যের বিপণনসম্ভাবনা নিয়ে। যাদবপুর ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তিনি। গবেষণা করেছেন বাংলা কবিতা, রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক প্রবন্ধ, আধুনিক কথাসাহিত্য, দলিত সাহিত্য সহ সাংস্কৃতিক বিদ্যাচর্চার নানা বিষয়ে। চলচ্চিত্রবিদ্যা ও আন্তঃ সাংস্কৃতিক বিদ্যাচর্চার একজন উৎসাহী গবেষক। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের গবেষণাপত্রের সংখ্যা পঞ্চাশের উপরে। গঙ্গাভাঙন নিয়ে একটি ইন্দো-বাংলা গবেষণাপ্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একটি জাতীয় পুরস্কারজয়ী চলচ্চিত্রের ভাষাগত রূপান্তরের কাজ করেছেন। কর্মসূত্রে মালদার গৌড় মহাবিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp

বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস: উত্তরের প্রবেশদ্বারের দাওয়াত-এ-ইশক

India’s First Bengali Daily Journal. শুরু হয়েছিল একটি বাসমতী চাল প্রস্তুতকারক সংস্থার বিজ্ঞাপনী প্রচারের অংশ হিসাবে, কিন্তু বছর পাঁচেক ধরে জুলাই মাসের প্রথম রবিবার উদযাপিত হয় বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস হিসেবে। এই বছর ২ জুলাই ভোজনবিলাসীদের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ।

Read More »

সাদা কাপড়, কড়ে আঙুল আর কাজলকালো চোখ: রামকেলির মেলার পাঁচসিকের বোষ্টমী

India’s First Bengali Daily Journal. পাতলা সাদা কাপড়ের একদিকে একেবারে বুক পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দাঁড়াতেন বৈষ্ণবীরা। কাপড়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে কনিষ্ঠা আঙুল বাড়িয়ে দেওয়া হত। পাঁচসিকে বা চার আনার বিনিময়ে সেই আঙুল দেখেই বৈষ্ণব বেছে নিতেন তার ‘মনের মানুষ’-কে। তারপর ওই কড়ে আঙুল ধরে বাইরে এনে ঘোমটা খুলিয়ে চারচক্ষুর মিলন, কণ্ঠীবদল— অনেকক্ষেত্রে মালাচন্দন করে আনুষ্ঠানিক বিবাহ। কিন্তু বৈষ্ণবী পছন্দ না হলে তাৎক্ষণিক বিচ্ছেদ। গলার কণ্ঠী নিষ্ঠুরভাবে ছিঁড়ে ফেলে, শেষবারের মতো একবার দইচিঁড়ে খাইয়ে বিদায়। সেই পরিত্যক্ত বোষ্টমীর দিকে ফিরেও তাকাত না কেউ।

Read More »

প্রাক-পাল যুগের আয়ুধসহ বিষ্ণুমূর্তি: উদ্ধার প্রসঙ্গে

India’s First Bengali Daily Journal. ১৯২৮ সালে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে প্রকাশিত পুরাতাত্ত্বিক জে. সি. ফ্রেঞ্চের কালজয়ী গ্রন্থ ‘দ্য আর্কিটেকচার অফ পালা এম্পায়ার অফ বেঙ্গল’-এ এই সময়কালের চারটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মূর্তির উল্লেখ পাওয়া যাচ্ছে— ঢাকার সুখবাসপুরে প্রাপ্ত তারা মূর্তি, ভারতীয় জাদুঘরের রক্ষিত কুমিল্লা থেকে প্রাপ্ত বুদ্ধমূর্তি, রাজশাহী জাদুঘরে রক্ষিত সূর্যমূর্তি ও দিনাজপুরের মঙ্গলবাড়িতে প্রাপ্ত বিষ্ণুমূর্তি। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের পর্যবেক্ষণ, এই শেষোক্ত মূর্তিটির সঙ্গে গাজোলে প্রাপ্ত মূর্তিটির সাদৃশ্য রয়েছে।

Read More »

বাঙ্গিটোলার মুক্তকেশী: উল্লেখ আছে বুকানন হ্যামিলটনের লেখায়

India’s First Bengali Daily Journal. মালদার গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের মৈথিল জনজাতি বিষয়ক গবেষক সৌমেন্দু বাবাই রায় তাঁর একটি যৌথ গবেষণাপত্রে দেখিয়েছিলেন, ১৮১৩ সালে রয়্যাল সোসাইটি অফ লন্ডন থেকে প্রকাশিত ব্রিটিশ সার্ভেয়ার জেনারেল স্যার ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটনের গবেষণাপত্রে পরোক্ষভাবে মা মুক্তকেশী দেবীর প্রাচীনত্ব স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। বুকানন হ্যামিলটন ছিলেন জীববিজ্ঞানী এবং তিনি ১৮০৭ পর্যন্ত রাজশাহী ডিভিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।

Read More »

হারিয়ে যাচ্ছে মালদার ডোমনি আর নাটুয়া

India’s First Bengali Daily Journal. বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্ত অঞ্চলের কথ্য দ্বারভঙ্গিয়া খোট্টা, চাঁই খোট্টা বা শেরশাবাদিয়া খোট্টায় রচিত এই ডোমনির কোনও লিখিত স্ক্রিপ্ট থাকে না। আসরের প্রয়োজনে সাধারণভাবে বন্দনাগান দিয়ে আরম্ভ করে দর্শকের চাহিদা অনুসারে বিভিন্ন রকম বিষয়কেন্দ্রিক ভাবনা সেখানে নাট্যগীতির মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়। এই অঞ্চলের ডোমনি নিয়ে বেশ কিছু ডিজিটাল ডকুমেন্ট তৈরি করেছিলেন গবেষক সৌমেন্দু রায় এবং অর্ঘ্য চট্টোপাধ্যায়। সেখানে দেখা গিয়েছিল— এই ২০২৩-এও ডোমনিতে নারীর ভূমিকায় অভিনয় করেন পুরুষরা।

Read More »

লোকবিশ্বাসে মনসামঙ্গলের মিথ, পুজো পায় ‘বেহুলার চরণচিহ্ন’

India’s First Bengali Daily Journal. মজে যাওয়া বেহুলা নদীখাতের দিকে এগোলেই গাছগাছালিতে ঢাকা প্রাচীন মন্দিরটি চোখে পড়ে। পুরাতন মালদার এই অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে আছে মনসামঙ্গলের নানা গল্প। আর এই প্রায় অখ্যাত মন্দিরের সঙ্গে লোকবিশ্বাসে জড়িয়ে আছে মনসামঙ্গলের বেহুলার নাম। ‘বেহুলার চরণচিহ্ন’ দেখতে এখনও অসংখ্য ভক্ত সমবেত হন পুরাতন মালদা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত দেবকুণ্ডের গন্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে। শিবরাত্রিতে পূজিতা হন মা গন্ধেশ্বরী কালী, অঞ্জলি পড়ে মনসামঙ্গলের বেহুলার চরণে।

Read More »

মালদার শতাব্দীপ্রাচীন গঙ্গালাহানি মেলা

India’s First Bengali Daily Journal. মাঘী পূর্ণিমার গঙ্গা স্নানযাত্রাকে কেন্দ্র করে প্রায় শতাব্দীপ্রাচীন এই মেলা আধুনিকতার দাপট এড়িয়েও বজায় রাখতে পেরেছে তার লোকঐতিহ্য। কেন এমন অদ্ভুত নাম এই প্রাচীন মেলার? উত্তর দিতে গিয়ে খোট্টা ভাষা গবেষক ড. পতিতপাবন চৌধুরী বলেন, ‘‘মানিকচক, রতুয়া এবং মোথাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের লক্ষাধিক মানুষের কথ্য খোট্টা ভাষার প্রভাবেই এমন নাম। খোট্টা মৈথিলিতে হিন্দি স্নানযাত্রা বা ‘নাহানি’ পরিবর্তিত হয়ে ‘লাহানি’ হয়েছে। তাই এই মেলাকে এককথায় গঙ্গাস্নানের মেলা বলা যেতেই পারে।’’

Read More »

গৌড়বঙ্গের ম্যাড় পূজা: প্রাচীন মনসা সংস্কৃতির ধারা

India’s First Bengali Daily Magazine. এই পূজায় আলাদাভাবে মূর্তি তৈরি করা হয় না। স্থাপিত হয় মনসার ঘট এবং তাকে কেন্দ্র করে তিনদিক থেকে মন্দিরের মত শোলা বা হালের থার্মোকলে নির্মিত একটি ঘর তোলা হয়। তার ওপরে রং-তুলিতে ফুটিয়ে তোলা হয় মনসামঙ্গল কাব্যের খণ্ডদৃশ্য। কোথাও সপ্তডিঙ্গা মধুকর নিয়ে বাণিজ্যযাত্রায় চাঁদের ছয় ছেলে, কোথাও চাঁদ সদাগর স্বয়ং, কোথাও সনকা বা নেতা ধোপানি। অবশ্যই সবকিছুর কেন্দ্রস্থলে সতী বেহুলার কোলে শায়িত বিষে জর্জর দেহে লখিন্দর। সকলের মাথার উপরে নীলকণ্ঠ শিব এবং তাঁর মানসজাত কন্যা মনসা।

Read More »

ওদের কার্নিভাল, ওদের নিউ ইয়ার

India’s First Bengali Daily Magazine. প্যাসেঞ্জারের খোঁজে হন্যে হয়ে কার্নিভালের রাত কেটে যায়— রোজগারের সামান্য টাকা নিজের পেট ভরতেই খরচা হয়ে যায়। ওরা অনেকে চাদরমুড়ি দিয়ে রিকশাতেই রাত কাটিয়ে দেন, বাড়ি ফেরেন না। সংসারের হাঁ-মুখে যেদিন খুদকুঁড়ো জোটাতে পারেন, সেদিন একটু নিশ্চিন্ত। পাঁচটাকার মুড়ি, চেয়ে আনা কাঁচালঙ্কা আর জল; কপাল খুব ভাল থাকলে একটা ঠান্ডা তেলেভাজা— এই দিয়েই রাতের খাবার। বছরশেষের রাত পেরিয়ে নতুন সকাল আসে। ভাগ্য ভাল থাকলে স্টেশনে দু-একটা গৌড়ের প্যাসেঞ্জার জোটে।

Read More »

রামকেলির মেলার পাঁচসিকের বোষ্টমী ও সাংবাদিক লালবিহারী মজুমদার

India’s First Bengali Daily Magazine. পাতলা কাপড়ের একদিকে একেবারে বুক পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দাঁড়াতেন বৈষ্ণবীরা। কাপড়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে কনিষ্ঠা আঙুল বাড়িয়ে দেওয়া হত। পাঁচসিকে বা চার আনার বিনিময়ে সেই আঙুল দেখেই বৈষ্ণব বেছে নিতেন তার ‘মনের মানুষ’-কে। তারপর ওই কড়ে আঙুল ধরে বাইরে এনে ঘোমটা খুলিয়ে চারচক্ষুর মিলন, কন্ঠীবদল— অনেকক্ষেত্রে মালাচন্দন করে আনুষ্ঠানিক বিবাহ। কিন্তু বৈষ্ণবী পছন্দ না হলে তাৎক্ষণিক বিচ্ছেদ। গলার কন্ঠী নিষ্ঠুরভাবে ছিঁড়ে ফেলে, শেষবারের মত একবার দই-চিঁড়ে খাইয়ে বিদায়। সেই পরিত্যক্ত বোষ্টমীর দিকে ফিরেও তাকাত না কেউ।

Read More »

ঐতিহ্য খোয়াতে বসেছে শোভানগরের ছানার জিলিপি

India’s First Bengali Daily Magazine. শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য হারিয়ে অবহেলায় পড়ে আছে ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি শোভানগরের ছানার জিলিপি। মালদা শহরের অনতিদূরের সমৃদ্ধ মৈথিল গ্রাম শোভানগরের মিষ্টি একসময় দাপিয়ে রাজত্ব করেছে সারা জেলা জুড়ে। এমনকি জেলার বাইরের অতিথিদের কাছেও মাটির হাঁড়িতে করে পৌঁছে গেছে এই মিষ্টি। এখন কোনওমতে টিমটিম করে টিকে রয়েছে চার-পাঁচটি দোকান।

Read More »

নিজভূমেই বিস্মৃত বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্সের সৈনিক শান্তিগোপাল সেন

India’s First Bengali Daily Magazine. শান্তি ‘ক্র্যাকশট’ সেন— ইংরেজ পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের গোপন নথিতে এটাই ছিল শান্তিগোপাল সেনের সাংকেতিক নাম। অভিধান বলছে— ‘ক্র্যাকশট’ শব্দের অর্থ বন্দুক-পিস্তলে অব্যর্থ লক্ষ্য। পুলিশের এই নামকরণ থেকেই পরিষ্কার, আপাত সাধারণ চেহারার এই চশমাপরা তরুণটিকে তারা কী চোখে দেখত। অবশ্য তা হবে নাই বা কেন? তিনি ছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্রের হাতে তৈরি এবং পরবর্তীকালে মেজর সত্য গুপ্তের হাতে পরিচালনাধীন অন্যতম সশস্ত্র গুপ্ত বিপ্লবী সংগঠন বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্স-এর সক্রিয় সদস্য।

Read More »

বিপ্লবীদের ব্যায়াম শিখিয়েছেন ‘আয়রনম্যান’ নীলমণি দাশ

India’s First Bengali Daily Magazine. বাঙালির শরীরচর্চার আদি যুগের পূর্বপুরুষ ‘আয়রনম্যান’ নীলমণি দাশ। তাঁর এই ‘আয়রনম্যান’ উপাধি পাওয়া মালদা থেকেই। বিপ্লবী পুলিনবিহারী দাসের প্রিয় শিষ্যকে এই উপাধি দিয়েছিলেন মালদারই স্বাধীনতা সংগ্রামের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব মোহান্ত বলদেবানন্দ গিরি। গিরিদের হাভেলির সামনের মাঠে নানা সময় নিয়মিত চর্চা হয়েছে লাঠি ও তলোয়ার চালনা। গোপনে চলেছে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের শিক্ষা। লক্ষ্য একটাই: ব্রিটিশ তাড়াতে হবে। সেই ইতিহাসও আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে।

Read More »

নীরবে চলে গেল জাতীয় সম্প্রচার দিবস

India’s First Bengali Story Portal. ১৯২৭ সালের ২৩ জুলাই ইন্ডিয়ান ব্রডকাস্টিং কোম্পানি নামে তৎকালীন বোম্বাই প্রেসিডেন্সির একটি প্রাইভেট সংস্থা ভারতবর্ষের মাটিতে প্রথম রেডিও সম্প্রচার শুরু করে। তখন ভারতবর্ষ ব্রিটিশ শাসনাধীন। রেডিওর আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা দেখে ১৯৩৬ সালের ৮ জুন অল ইন্ডিয়া রেডিও নামে সরকারিভাবে বেতার সম্প্রচারের কাজ আরম্ভ হয়। ১৯৩৮ পরবর্তী সময় থেকে রবীন্দ্রনাথের দেওয়া আকাশবাণী নামেই সারা ভারতবর্ষব্যাপী পরিচিত হয় রেডিও সম্প্রচার। জনমানসে রেডিও সম্প্রচারের প্রভাবকে স্মরণীয় রাখতে ২৩ জুলাই জাতীয় সম্প্রচার দিবস হিসাবে পালিত হয়।

Read More »

কলাইডালের জিলিপির ঐতিহ্য মালদার লালবাথানিতে

India’s First Bengali Story Portal. ত্রয়োদশ খ্রিস্টাব্দে মধ্যপ্রাচ্য ও ইরান থেকে আসা এই মিষ্টিকে ভারতীয়রা আপন করে নিয়েছেন পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে। মারাঠি মিষ্টান্ন বিশেষজ্ঞ দিলীপ পদগাঁওকর তাঁর ‘জার্নি অফ দ্য জলেবি’ নিবন্ধে কলাইডালের বাঙালি জিলিপিরও উল্লেখ করেছেন। প্রতিমা ঠাকুরের বিখ্যাত বই ‘ঠাকুরবাড়ির রান্নাবান্না’-তেও স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের জিলিপি-প্রিয়তার উল্লেখ আছে। জিলিপি ভালবাসতেন ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবও। রামপ্রসাদের শাক্ত পদাবলিতেও জিলিপির উল্লেখ আছে।

Read More »

গুটলিমোহন: রথের দিনে মালদা মজে যে মিষ্টিতে

India’s First Bengali Story Portal. সারা বাংলায় যা পান্তুয়া, মালদায় সেই মিষ্টির নামই লালমোহন। আর সারা বাংলায় যা নিখুঁতি, মালদায় তাইই গুটলিমোহন। আকৃতিতে ছোট বলে লালমোহনের ছোটভাই। শতাব্দীপ্রাচীন রথযাত্রার ঐতিহ্য মেনে এখনও মালদায় শুধুমাত্র সোজারথ এবং উল্টোরথের দিনে তৈরি হয় এই মিষ্টি। যুগ পরিবর্তনের সঙ্গেও ম্লান হয়ে যায়নি তার চাহিদা।

Read More »

হারিয়ে যাওয়ার পথে মথুরাপুরের ঘন শিরার রসগোল্লা

India’s First Bengali Story Portal. টিনবোঝাই করে ওজন মেপে মিষ্টি নিয়ে যাওয়া হত হাটে। পাঁচশো গ্রাম আর এককেজির মাটির ভাঁড় তৈরি করা থাকত দোকানে। ওপরে পাতলা সাদা কাগজের আস্তরণ। ভাঁড়ে বাঁধা দড়ি ঝুলিয়ে নতুন পোশাক পরে গ্রামের জামাই বা নতুন অতিথি ঢুকছেন গ্রামে, এই ছবি হারিয়ে গেছে প্রায় দুই দশক হল। শহরকে আপ্রাণ নকল করতে চেয়ে গ্রামের যে ছবিগুলো বাঙালি জীবন থেকে, সেই শাটার দেওয়া সাদাকালো টিভির মতই হারিয়ে গেছে, তারমধ্যে মিষ্টির হাঁড়ি হাতে ঝুলিয়ে বাড়ি ফেরার ছবি অন্যতম।

Read More »

জামাইষষ্ঠী: শাস্ত্রে, পুরাণে, জীবনে

India’s First Bengali Story Portal. নদীয়ার মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের কর্তা ক্ষিতীশচন্দ্রের মেয়ে অন্নপূর্ণার স্বামী হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায় ছিলেন বৈঁচির রাজা। জামাইষষ্ঠী উপলক্ষে তার জন্য সাজা পানের খিলি রাখা থাকত সোনার লবঙ্গ দিয়ে। প্রত্যেকবার খাওয়ার আগে সে সোনার লবঙ্গ তিনি ছুড়ে ফেলে দিতেন। এদিক-ওদিক পড়ে থাকা সেই সোনার লবঙ্গ কুড়িয়ে নিতে দৌড়াদৌড়ি করত রাজবাড়ির দাস-দাসীরা। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের বাড়ির জামাইষষ্ঠীর বৈভবের এমনই নানা বিবরণ ছড়িয়েছে নানা জায়গায়।

Read More »

বাঙালি ভুলেছে ‘নাচোলের রানিমা’ ইলা মিত্রকে

India’s First Bengali Story Portal. তেভাগা আন্দোলন আজ ইতিহাসের পাঠ্যবইতে স্থান পেয়েছে। অথচ ১৯৫০ সালের ৫ জানুয়ারি যে নাচোল বিদ্রোহকে কেন্দ্র করে প্রতিরোধের আগুন জ্বলে ওঠে, তার কেন্দ্রে ছিলেন তৎকালীন মালদার নবাবগঞ্জের রামচন্দ্রপুর হাটের জমিদার মিত্র পরিবারের বধূ ইলা মিত্র। মালদা আজ মনেও রাখেনি তেভাগার এই সংগ্রামী নেত্রীকে। মালদার কালীতলায় তাঁর ভাসুরপো ইন্দ্রজিৎ মিত্রের বাড়িটিও আজ ঢাকা পড়ে গেছে বহুতলের আড়ালে। শোনা যায়, এই বাড়িতে একসময় দীর্ঘকাল আত্মগোপন করেছিলেন তিনি।

Read More »

‘ভবিষ্যৎ শিষ্য’ হতে চেয়ে মালদার কিশোর চিঠি দেয় রবীন্দ্রনাথকে

মালদা জেলার সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের যোগাযোগের এই নতুন সূত্রটি তোলপাড় তৈরি করেছে রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ ও গবেষকমহলে। রবীন্দ্র গবেষকদের একাংশের মতে, ১৮ খণ্ডের চিঠিপত্র ছাড়াও বিশ্বভারতী মহাফেজখানায় প্রচুর ফাইলে এরকম নানা চিঠিপত্র রাখা আছে, যার একটা বড় অংশই অগ্রন্থিত। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে নূর মোহাম্মদের চিঠিটি ও রবীন্দ্রনাথের উত্তরের কপি। সেক্রেটারির নোট থেকে প্রমাণিত, কবি নিজে পড়ে এই চিঠির উত্তর দিয়েছেন।

Read More »